মোবাইল ফোন স্বাস্থ্যের জন্য ‘টাইম বোমা’!!!
তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারের সাথে সাথে বিশ্বব্যাপী বিপুল পরিমাণে বেড়ে গেছে মোবাইল ফোনের ব্যবহার। জাতিসংঘের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সংস্থা আইটিইউ এর সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৫০০ কোটি...
এদিকে মোবাইল ফোনকে স্বাস্থ্যের জন্য ‘টাইম বোমা’র সঙ্গে তুলনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। একই সঙ্গে প্রযুক্তির এই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করার ব্যাপারে বিভিন্ন দেশের সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। সম্প্রতি প্রায় ২০০টি গবেষণায় মোবাইল ফোনকে মস্তিষ্কের টিউমার ও ক্যানসারের অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানীরা এই গবেষণাগুলোতে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা এক প্রতিবেদনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, সরকারগুলো এই ভয়াবহ স্বাস্থ্যসমস্যার ব্যাপারে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাঁরা বলেন, মোবাইল ফোনের কারণে সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে শিশুরা।
গবেষণার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিগারেটের মোড়কে যেমন স্বাস্থ্যসমস্যার কথা লেখা থাকে, ঠিক তেমনি মোবাইল ফোনের গায়ে কিংবা দোকানে ‘মোবাইল ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ’—এ ধরনের স্লোগান লেখা শুরু করা উচিত।
২০০৮ সালে সুইডেনে হওয়া এক গবেষণায় জানা গিয়েছিল, যে শিশুরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, তাদের শরীর অন্যান্য শিশুর চেয়ে পাঁচ শতাংশ কম হারে বৃদ্ধি পায়।
এ ছাড়া কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় কোনো মা অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করলে তিনি অপরিণত শিশুর জন্ম দিতে পারেন।
এ বছরের জুন মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্বীকার করেছে যে মোবাইল ফোন মস্তিষ্কের টিউমার, ক্যানসারসহ নানাবিধ রোগের কারণ হতে পারে।
এদিকে মোবাইল ফোনকে স্বাস্থ্যের জন্য ‘টাইম বোমা’র সঙ্গে তুলনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। একই সঙ্গে প্রযুক্তির এই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করার ব্যাপারে বিভিন্ন দেশের সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। সম্প্রতি প্রায় ২০০টি গবেষণায় মোবাইল ফোনকে মস্তিষ্কের টিউমার ও ক্যানসারের অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানীরা এই গবেষণাগুলোতে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা এক প্রতিবেদনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, সরকারগুলো এই ভয়াবহ স্বাস্থ্যসমস্যার ব্যাপারে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাঁরা বলেন, মোবাইল ফোনের কারণে সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে শিশুরা।
গবেষণার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিগারেটের মোড়কে যেমন স্বাস্থ্যসমস্যার কথা লেখা থাকে, ঠিক তেমনি মোবাইল ফোনের গায়ে কিংবা দোকানে ‘মোবাইল ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ’—এ ধরনের স্লোগান লেখা শুরু করা উচিত।
২০০৮ সালে সুইডেনে হওয়া এক গবেষণায় জানা গিয়েছিল, যে শিশুরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, তাদের শরীর অন্যান্য শিশুর চেয়ে পাঁচ শতাংশ কম হারে বৃদ্ধি পায়।
এ ছাড়া কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় কোনো মা অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করলে তিনি অপরিণত শিশুর জন্ম দিতে পারেন।
এ বছরের জুন মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্বীকার করেছে যে মোবাইল ফোন মস্তিষ্কের টিউমার, ক্যানসারসহ নানাবিধ রোগের কারণ হতে পারে।
তথ্য, সূত্র ও ছবি ইন্টারনেট!
hi brother, i want your number. your with my have work. please give your number. i call for you,
ReplyDeleteiam suhel frome dubai. but iam bangladeshi