অনেকেই হেভি মেটাল মিউজিক শুনতে ভালোবাসে, আবার অনেকেই ভালোবাসে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উইপোকারা হেভি মেটাল মিউজিক খুব পছন্দ করে। মিউজিক...

জেনেনিন মজার কিছু তথ্য!!!

10:33:00 AM Mainuddin 4 Comments

অনেকেই হেভি মেটাল মিউজিক শুনতে ভালোবাসে, আবার অনেকেই ভালোবাসে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উইপোকারা হেভি মেটাল মিউজিক খুব পছন্দ করে। মিউজিক শোনার সময় তারা দ্বিগুণ গতিতে কাঠ কাটতে পারে।

giæf~wg‡Z GK ai‡bi K¨vKUvm R‡b¥ †h¸‡jv‡K ejv nq e¨v‡ij K¨vKUvm| K¨vKUvm¸‡jvi we‡klZ¡ n‡jv G¸‡jv Zv‡`i Kv‡Ð cvwb Rgv K‡i ivL‡Z cv‡i| A‡bKUv D‡Ui Kuy‡Ri g‡Zv AviwK!



ঘরের শোপিসের কোন কিছু ভেঙে গেলে তা জোড়া লাগাতে সুপার গ্লু’র জুড়ি নেই। শুধু ভাঙা জায়গায় লাগিয়ে বাতাসে রেখে দিলেই হলো, ব্যাস, জোড়া লেগে যায় সঙ্গে সঙ্গেই। তবে মজার ব্যাপার হলো বাতাস নয়, বাতাসের আদ্রতাই ‘সুপার-গ্লু’কে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে ফেলে।


পৃথিবীতে কতই না প্রাণী। এতো বড় থেকে শুরু করে চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীও রয়েছে। তবে আমাদের পৃথিবীতে ৯৫% প্রাণীই একটা মুরগীর ডিমের চেয়েও ছোট।

সাপ

সাপ দেখলে ভয় লাগে না এমন মানুষ আছে নাকি? যেকোন সাপ দেখলেই তো ভয়ে আত্মারাম খাচাছাড়া হতে চায়। আর যদি বিষধর কোনো সাপ হয় তাহলে তো কথাই নেই। আর এমন একটা বিষয় যে পৃথিবীর সব জায়গাতেই সাপ রয়েছে। তবে হ্যা যারা সাপ ভয় পায় তাদের জন্য একটা সুখবর আছে। সাপের ভয় এড়াতে অ্যান্টার্কটিকায় যেতে পারেন‘। পৃথিবীতে অ্যান্টার্কটিকাই একমাত্র মহাদেশ যেখানে কোনো সাপ বা সরীসৃপ নেই!


রাতের বেলায় একটি জিনিস না হলে আমাদের একদমই চলে না। সেই জিনিসটি হচ্ছে- বৈদ্যুতিক বাতি। এই বাতি আবিস্কার করেছিলেন বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন। আর আজ এরই বদৌলতে আমরা রাতের বেলাতেও অন্ধকার দেখি না। কিন্তু মজার ব্যাপার কি জানেন!, এডিসন নিজেই অন্ধকার কে প্রচন্ড ভয় পেতেন। ভাগ্যিস তিনি অন্ধকার ভয় পেতেন। তা না হলে হয়তো বৈদ্যুতিক বাতি আবিস্কারই হতো না।



রাতের বেলায় বেজায় কিচ কিচ শব্দ করে ছুটে চলে ছুঁচো। দেখতে ইঁদুরের মতোই। কিন্তু এরা রাতে ছাড়া বেরই হয় না। যেনো সব কাজ তাদের রাতের বেলাতেই। এই ছুঁচো কিন্তু আবার মহা করিৎকর্মা প্রাণী। এক রাতেই এরা প্রায় ৩০০ ফুট লম্বা সুড়ঙ্গ খুঁড়তে পারে। বিরাট ব্যাপার, তাই না!


পৃথিবীতে সকল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বাচ্চারাই লাফালাফি করে থাকে। কিন্তু ব্যতিক্রম শুধু হাতিদের বেলাতে। কারণ হচ্ছে, শুধু হাতিরাই লাফাতে পারে না। বেচারা হাতি! ওরা কোনদিন বুঝতেও পারবে না লাফঝাঁপ দেয়ার কি মজা।


বিদেশে প্রথম শহীদ মিনারঃ জাপানের রাজধানী টোকিওর ইকেবুকুরো পার্কে ২০০৬ সালের ১৬ এপ্রিল উদ্বোধন হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি ইতিমধ্যে সুইডিশ ও জাপানিজ ভাষায় অনূদিত হয়েছে।


পৃথিবীতে একটি প্রাণীর নাম বলেন তো, যার কোনো মগজ বা মস্তিস্ক অর্থাৎ ব্রেইন নেই? ভাবছেন যাহ, মগজ ছাড়া প্রাণী তা আবার হয় নাকি? আরে সত্যিই তাই! স্টার ফিশ নামের একধরনের সামুদ্রিক মাছের নাকি কোনো মগজই নেই। মগজের বদলে এক ধরনের স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমেই তারা তাদের যাবতীয় কাজ করে থাকে। প্রশ্ন করতেই পারেন যে তাদেরকে কেনোই বা মাছ বলা হয়? তাহলে শোনেন, তারা আসলে মাছ নয়। পানির নিচে থাকে বলেই তাদেরকে তারা মাছ বা স্টার ফিস বলে ডাকা হয়।


আমরা যেমন খাবার মুখে দিয়ে জিহ্বা দিয়ে নেড়ে চেড়ে, দাঁত দিয়ে চিবিয়ে খাই; কুমিররা কিন্তু তা করেনা। খাবার সময় ওরা জিহ্বা তো নাড়াতে পারেই না এমনকি খাবারও চিবুতে পারেনা। তাহলে ওরা খায় কিভাবে? খাবার হজম করার জন্য একধরণের জারক রস ওদের মুখে জমা হয়। এই জারক রসের কারণেই খাবার নরম হয়ে হজম হয়ে যায়। এই রসের এতোই ক্ষমতা যে, স্টিল পর্যন্ত এটা হজম করে ফেলে!


ক্যাঙ্গারুদের সামনের পা, পেছনের পা থেকে কিছুটা ছোট হয়। অন্যভাবে বললে, পেছনের পা বেশ বড়ো হয়। শুধু বড়োই নয়, শক্তিশালীও হয় ভীষণ। এই পায়ের ওপর ভর দিয়েই ক্যাঙ্গারুরা একেকবারে তিন থেকে পাঁচ মিটার পর্যন্ত লাফিয়ে পেরুতে পারে! আর যখন শিকারীরা তাড়া করে, তখন এই লাফের দৈর্ঘ্য কতো হয় জানেন? সাত থেকে নয় মিটার! আর ওদের যে মোটাসোটা লেজটা আছে, সেই লেজের উপর ভর দিয়ে জাঁকিয়ে বসাটা ওদের দারুণ পছন্দ। তাছাড়া, লাফ দেওয়ার সময় এই লেজ ওদের ভারসাম্যও রক্ষা করে থাকে।


হীরা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে দামি পদার্থ। আবার সবচেয়ে শক্ত পদার্থও কিন্তু হীরা। অন্য কোনো পদার্থ দিয়ে নয়, হীরাকে কাটতে পারে একমাত্র হীরাই। হীরা পাওয়া যায় খনি থেকে। আর বিদ্যুত কুপরিবাহী হলেও হীরা তাপ সুপরিবাহী। এর তাপ পরিবাহিতা তামার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি।

সবাই মনে করে উট-ই বুঝি সবচেয়ে বেশিদিন পানি পান না করে থাকতে পারে। কিন্তু অদ্ভুত তথ্য হলো, একটা ইঁদুর, উটের চেয়েও বেশিদিন পানি পান না করে বেঁচে থাকতে পারে।


কাঠবিড়ালীরা পিছু হটতে পারেনা। মানে পেছন দিকে যেতে চাইলেও পুরো উল্টা ঘুরে তারপর ওদেরকে পিছন দিকে যেতে হয়।



মুরগীর ডান পা থেকে বাম পা বেশি নরম। তাই রান্না করার সময় বাম পা সিদ্ধ হয় তাড়াতাড়ি।


চা আবিষ্কার হয় চীনে, আজ থেকে প্রায় ৩ হাজার বছর আগে। ফুটন্ত পানিতে ভুলে কিছু চা পাতা পড়ে গিয়ে এই পানীয় তৈরি হয়ে যায়। নিউ ইয়র্কে ১৯০৯ সালে টমাস স্যুলিভান প্রথম টি-ব্যাগের প্রচলন করেন।




মশা কামড় দেয় না, হুল ফোঁটায়, এটা তো সবাই জানেন। তাই বলে মশার যে দাঁত নেই, তা কিন্তু নয়। মশার সর্বমোট ৪৭টি দাঁত আছে।



উড়ার সময় বাদুড় সবসময় বামদিকে মোড় নেয়, কখনো ডানদিকে যায় না।





ডলফিনরা ঘূমানোর সময় এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।



মাথা কাটা পড়লেও তেলাপোকা বেঁচে থাকে কয়েক সপ্তাহ! ঐ কয়দিন কিভাবে সে খানাপিনা করে কে জানে?




ওক গাছ প্রায় ২০০ বছর বেঁচে থাকতে পারে। আর ৫০ বছর বয়স না হলে এই গাছে কোন ফল ধরে না।



মানুষের মাথার চুল মৃত্যু অবধি বাড়তে থাকে। এভাবে মানুষের চুল প্রায় ৫৯০ মাইল লম্বা হতে পারে।




সিংহের গর্জন পাঁচ মাইল দূর থেকেও স্পষ্ট শোনা যায়।





কুমিরের দাঁত পড়ে গেলেও কোন সমস্যা নেই। একটা দাঁত পড়ে গেলেই কয়েকদিনের মধ্যেই সেখানে নতুন আরেকটা দাঁত গজায়। এমনকি বুড়ো বয়সেও।


প্রত্যেক মানুষের হাতের ছাপের মতো জিহ্বার ছাপও পুরোপুরি আলাদা। কারোটার সাথে কারোটার কোন মিল নেই।




বিগত চার হাজার বছর মানুষ নতুন কোন প্রাণীকে পোষ মানাতে পারেনি।







মানুষ তার সারাজীবনে যে খাদ্য খায় তার পরিমাণ কতো জানেন? ৬০ হাজার পাউন্ড। তার মানে ৬টি জলজ্যান্ত হাতির সমান!



পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের যদি প্রতিদিন গোসলের অভ্যাস থাকতো, তাহলে পৃথিবীর পরিষ্কার ও বিশুদ্ধ পানির বেশিরভাগই একদিনেই নোংরা হয়ে যেতো। বাঁচা গেছে!



শিশুরা কথা বলতে শিখলেই নানান প্রশ্ন করে। একটি ৪ বছরের শিশু প্রতিদিন গড়ে ৪৩৭টি প্রশ্ন করে।







চোখ খুলে হাঁচি দেখা সম্ভব নয়। আয়নায় চেষ্টা করে দেখতে পারেন!।









একটি রক্তকণিকা আমাদের পুরো দেহ ঘুরে আসতে সময় নেয় মাত্র ২২ সেকেন্ড।









প্রাচীনকালে গ্রীক ও রোমানরা শুকনো তরমুজকে মাথার হেলমেট হিসেবে ব্যবহার করতো।



মানুষ তার জীবনের তিন ভাগের একভাগ সময় শুধু ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেয়। অর্থাৎ একটি মানুষের বয়স যদি ৬০ বছর হয়, তাহলে সে ২০ বছর স্রেফ ঘুমিয়ে থাকে।




পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই হচ্ছে পোকামাকড়।










বজ্রপাতের সময় আলোর যে বিচ্ছুরণ ঘটে তার তেজ থাকে ৯ লাখ ডিগ্রি ফারেনহাইট। যা সূর্যের উপরিভাগের তাপমাত্রার তিনগুণেরও বেশি।




চিনে কোন জাতীয় ফুল ও পাখি নেই।






বিড়ালের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ১০০.৪°° ফারেনহাইট। থার্মোমিটার দিয়ে মেপে দেখতে পারেন। ফারেনহাইট থেকে ১০২.৫




বাচ্চা বিড়াল চোখ বন্ধ অবস্থায় জন্মায়। ৭ থেকে ১৪ দিন এভাবে চোখ বন্ধ অবস্থাতেই থাকে।




বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে। আর কুকুর পারে মাত্র ১০ রকম।






তথ্য এবং সূত্র ইন্টারনেট

4 comments: