নকল ও জাল নোট হতে সাবাধান! - জাল টাকা চেনার সহজ কয়েকটি উপায় সকলের জানা প্রয়োজন
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে আসছে নতুন টাকার নোট। এবারও প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট মজুদ রেখেছেন বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার থেকে ৪রা জুলাই সোমবার পর্যন্ত নতুন নোট সরবরাহ করা হবে। পুরো দেশজুড়ে আর এ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সংগ্রহ করা যাবে। সকলকেই কম আর বেশি ৫০ টাকা, ২০ টাকা, পাঁচ টাকা এবং দুই টাকা নোটের একটি করে বান্ডেল দেওয়া হবে।মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের তিনটি কাউন্টার এবং সদরঘাট অফিস ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০টি শাখা থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে। তাছাড়াও ঢাকার বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা অফিস এবং যেসব এলাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা নেই সেসব এলাকায় বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে।আরেকটি কথা সকলের জানা প্রয়োজন এবার কিন্তু বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে নোট সরবরাহ করা হবে। নতুন টাকা সংগ্রহে প্রত্যেকে মাত্র একবারই সুযোগ পাবেন। তাছাড়া কেউ ৮ হাজার ৭০০ টাকার বেশি নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন না।
তার পরেও সকলকে টাকা নেয়ার সময় বিশেষ ভাবে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হইল ।
আমাদের এই দৈন্দিন জীবনে চলার পথে অনেক সময় আমাদের অনেকের পকেটে জাল টাকা চলে আসে । আর এটা মূলত কিছু অসাধু ব্যক্তির জাল নোট তৈরি ও বাজার জাত কারণে প্রতিনিয়ত আমরা সাধারণ মানুষেরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি । তাই আমাদের সকলকে এই জাল নোট গুলো চেনা খুবয়ই জরুরী । আর এই জাল টাকার নোট চেনার সহজ সহজ কয়েকট উপায় আছে । উপায়গুলো
১ । জাল টাকার প্রথম শর্ত হচ্ছে এই টাকার নোটগুলো নতুন হবে । কারণ জাল টাকার নোটগুলো সাধরণ কাগজের তৈরি তাই পুরাতন হয়ে গেলে সেই নোট নাজেহাল হয়ে যায় বা তা অতি সহজেই বোঝা যায় ।
২। জাল টাকার নোট ঝাপসা দেখায় । আসল নোটের মত ঝকঝকে থাকে না । সেটা নতুন হোক আর পুরাতন হোক এবং কিছুটা পাতলা বা হালকা ধরনের যা একজন আরেকজনের কাছ থেকে টাকা লেন দেন করার সময় একটু মনযোগ সহকারে দেখলেই বোঝা যায় ।
৩। জাল নোট হাতের মধ্যে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ করে কিছুক্ষণ পর ছেড়ে দিলে তা সাধারণ কাগজের মতো ভাঁজ হয়ে যাবে । আর আসল নোট ভাঁজ হবে না । যদিও সামান্য ভাঁজ হবে তবুও তা জাল নোটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক অনেক বেশি ।
৪। এবার আসুন আসল কথায় আপনি এই মূহুর্তে নতুন একটি ১০০০ টাকা ও ৫০০ টাকা এবং একটি ১০০ টাকার নোট এবং পুরাতন একটি পাঁচশত টাকার নোট আপনার হাতে নিন । আর এই বর্ণনার সাথে মিলিয়ে দেখুন কথাগুলো ঠিক আছে কি না ।
৫। উপরে লেখা প্রথম তিনটি নোট সোজা করে ধরুন এবার লক্ষ্য করুণ নোটের বাম পাশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত একটি সরল রেখা আছে । একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ওটা কোন রেখা নয় । সেখানে স্পষ্টভাবে ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক Bangladesh Bank কথাটা লেখা আছে ।
৬। পুরাতন ৫০০ টাকার নোটে বাম পার্শের নিচে সুন্দর নকশা করে লেখা আছে ৫০০ মূলত সেখানে Bangladesh Bank কথাটাও লেখা আছে হালকা ও ভারি রং দিয়ে ।
৭। টাকা সবসময় দুটি অংশ দিয়ে তৈরি হয় । টাকার দুই পার্শে দুটো নোট জোড়া লাগানো থাকে এবং এটা হরিনের চামড়া দিয়ে তৈরি বলে পানিতে ভেজালেও খুব তারাতারি ভেঙ্গে যাবে না । আর জাল নোট পানিতে ভেজানোর সাথে সাথেই তা ভেঙ্গে যাবে।
৮। আসল নোট সবসময় খসখসে হবে ।
৯। উপরের সবগুলো উপায়ে যদি আসল ও জাল এবং নকল নোট সনাক্ত করতে কেউ ব্যর্থ হয় তবে তার জন্য সর্বশেষ উপায় আল্ট্রা ভায়োলেট লাইট । এই লাইটের মাধ্যমে সনাক্ত করা খুবই সহজ । আসল নোটে এই লাইটের আলো ধরলে নোটের উপর রেডিয়ামের প্রলেপ জ্বল জ্বল করে উঠবে । জাল নোটে তা হয় না ।
তথ্যসুত্রঃ জাতীয় ই-তথ্যকোষ
তার পরেও সকলকে টাকা নেয়ার সময় বিশেষ ভাবে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হইল ।
১ । জাল টাকার প্রথম শর্ত হচ্ছে এই টাকার নোটগুলো নতুন হবে । কারণ জাল টাকার নোটগুলো সাধরণ কাগজের তৈরি তাই পুরাতন হয়ে গেলে সেই নোট নাজেহাল হয়ে যায় বা তা অতি সহজেই বোঝা যায় ।
২। জাল টাকার নোট ঝাপসা দেখায় । আসল নোটের মত ঝকঝকে থাকে না । সেটা নতুন হোক আর পুরাতন হোক এবং কিছুটা পাতলা বা হালকা ধরনের যা একজন আরেকজনের কাছ থেকে টাকা লেন দেন করার সময় একটু মনযোগ সহকারে দেখলেই বোঝা যায় ।
৩। জাল নোট হাতের মধ্যে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ করে কিছুক্ষণ পর ছেড়ে দিলে তা সাধারণ কাগজের মতো ভাঁজ হয়ে যাবে । আর আসল নোট ভাঁজ হবে না । যদিও সামান্য ভাঁজ হবে তবুও তা জাল নোটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক অনেক বেশি ।
৪। এবার আসুন আসল কথায় আপনি এই মূহুর্তে নতুন একটি ১০০০ টাকা ও ৫০০ টাকা এবং একটি ১০০ টাকার নোট এবং পুরাতন একটি পাঁচশত টাকার নোট আপনার হাতে নিন । আর এই বর্ণনার সাথে মিলিয়ে দেখুন কথাগুলো ঠিক আছে কি না ।
৫। উপরে লেখা প্রথম তিনটি নোট সোজা করে ধরুন এবার লক্ষ্য করুণ নোটের বাম পাশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত একটি সরল রেখা আছে । একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ওটা কোন রেখা নয় । সেখানে স্পষ্টভাবে ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক Bangladesh Bank কথাটা লেখা আছে ।
৬। পুরাতন ৫০০ টাকার নোটে বাম পার্শের নিচে সুন্দর নকশা করে লেখা আছে ৫০০ মূলত সেখানে Bangladesh Bank কথাটাও লেখা আছে হালকা ও ভারি রং দিয়ে ।
৭। টাকা সবসময় দুটি অংশ দিয়ে তৈরি হয় । টাকার দুই পার্শে দুটো নোট জোড়া লাগানো থাকে এবং এটা হরিনের চামড়া দিয়ে তৈরি বলে পানিতে ভেজালেও খুব তারাতারি ভেঙ্গে যাবে না । আর জাল নোট পানিতে ভেজানোর সাথে সাথেই তা ভেঙ্গে যাবে।
৮। আসল নোট সবসময় খসখসে হবে ।
৯। উপরের সবগুলো উপায়ে যদি আসল ও জাল এবং নকল নোট সনাক্ত করতে কেউ ব্যর্থ হয় তবে তার জন্য সর্বশেষ উপায় আল্ট্রা ভায়োলেট লাইট । এই লাইটের মাধ্যমে সনাক্ত করা খুবই সহজ । আসল নোটে এই লাইটের আলো ধরলে নোটের উপর রেডিয়ামের প্রলেপ জ্বল জ্বল করে উঠবে । জাল নোটে তা হয় না ।
তথ্যসুত্রঃ জাতীয় ই-তথ্যকোষ
0 comments: